এই ব্লগের সব ভাবসম্প্রসারণ-এর তালিকা
এই ব্লগের সব ভাবসম্প্রসারণ-এর তালিকা
[ পরবর্তীতে দ্রুত ভাবসম্প্রসারণ পাওয়ার জন্য এই পিইজটি সেইভ বা বুকমার্ক করে রাখুন ]
[ এখানে নেই এমন ভাবসম্প্রসারণণের জন্য অবশ্যই কমেন্টে লিখুন ]
প্রথমে জানা প্রয়োজন-
(১)
(২)
(৩)
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি
(৪)
(৪)
যাহা পাই তাহা চাই না
(৫)
(৬)
সবলের পরিচয় আত্মপ্রসারে, আর দুর্বলের স্বস্তি আত্মগোপনে
(৭)
(৫)
(৬)
সবলের পরিচয় আত্মপ্রসারে, আর দুর্বলের স্বস্তি আত্মগোপনে
(৭)
জেলে কহে, “মাছ তবে পাওয়া হবে ভার”
(৮)
(৮)
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোন মন্দির কাবা নাই
(৯)
অর্থ সম্পদের বিনাশ আছে, কিন্তু জ্ঞান সম্পদ কখনও বিনষ্ট হয় না
(১০)
(১৫)
বিদ্যার সঙ্গে সম্পর্কহীন জীবন অন্ধ এবং জীবনের সঙ্গে সম্পর্কহীন বিদ্যা পঙ্গু
(১৬)
বন্যেরা বনে সন্দর; শিশুরা মাতৃক্রোড়ে
(১৭)
প্রাণ থাকলেই প্রাণী হয়, কিন্তু মন না থাকলে মানুষ হয় না
(১৮)
প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক
(১৯)
প্রয়োজনে যে মরিতে প্রস্তুত বাঁচিবার অধিকার তাহারই
(২০)
দুঃখের মত এত বড় পরশপাথর আর নেই
(২১)
দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর
(২২)
তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?
(২৩)
জন্ম হোক যথা তখা কর্ম হোক ভাল
(২৪)
পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না
(২৫)
পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি
(২৬)
নাম মানুষকে বড় করে না, মানুষই নামকে বড় করে তোলে
(২৭)
দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য
(২৮)
চরিত্র জীবনের অলংকার ও অমূল্য সম্পত্তি
(২৯)
কর্তব্যের কাছে ভাই-বন্ধু কেউ নেই
(৩০)
(৩১)
স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ
বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনো শেখে নি বাঁচিতে
(৩২)
স্বদেশের উপকারে নেই যার মন
কে বলে মানুষ তারে, পশু সেই জন।
(৩৩)
সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়
অসময়ে হায় হায় কেহ কারো নয়।
(৩৪)
(৯)
অর্থ সম্পদের বিনাশ আছে, কিন্তু জ্ঞান সম্পদ কখনও বিনষ্ট হয় না
(১০)
পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি
(১১)
ভোগে সুখ নাই, কর্ম সম্পাদনেই প্রকৃত সুখ
(১২)
শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড
(১৩)
অর্থই অনর্থের মূল
(১৪)
(১১)
ভোগে সুখ নাই, কর্ম সম্পাদনেই প্রকৃত সুখ
(১২)
শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড
(১৩)
অর্থই অনর্থের মূল
(১৪)
অথাব,
(১৫)
বিদ্যার সঙ্গে সম্পর্কহীন জীবন অন্ধ এবং জীবনের সঙ্গে সম্পর্কহীন বিদ্যা পঙ্গু
(১৬)
বন্যেরা বনে সন্দর; শিশুরা মাতৃক্রোড়ে
(১৭)
প্রাণ থাকলেই প্রাণী হয়, কিন্তু মন না থাকলে মানুষ হয় না
(১৮)
প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক
(১৯)
প্রয়োজনে যে মরিতে প্রস্তুত বাঁচিবার অধিকার তাহারই
(২০)
দুঃখের মত এত বড় পরশপাথর আর নেই
(২১)
দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর
(২২)
তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?
(২৩)
জন্ম হোক যথা তখা কর্ম হোক ভাল
(২৪)
পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না
(২৫)
পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি
(২৬)
নাম মানুষকে বড় করে না, মানুষই নামকে বড় করে তোলে
(২৭)
দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য
(২৮)
চরিত্র জীবনের অলংকার ও অমূল্য সম্পত্তি
(২৯)
কর্তব্যের কাছে ভাই-বন্ধু কেউ নেই
(৩০)
(৩১)
স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ
বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনো শেখে নি বাঁচিতে
(৩২)
স্বদেশের উপকারে নেই যার মন
কে বলে মানুষ তারে, পশু সেই জন।
(৩৩)
সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়
অসময়ে হায় হায় কেহ কারো নয়।
(৩৪)
মাটির মালিক তাঁহারাই হন
(৩৫)
সকলের তরে সকলে আমরা
প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
(৩৬)
(৩৫)
সকলের তরে সকলে আমরা
প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
(৩৬)
(৩৭)
(৩৮)
প্রজাপতিটির পাখা
(৩৯)
মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয়
আড়ালে তার সূর্য হাসে,
হারাশশীর হারা হাসি
অন্ধকারেই ফিরে আসে।
(৪০)
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে
মানুষের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।
(৪১)
(৩৯)
মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয়
আড়ালে তার সূর্য হাসে,
হারাশশীর হারা হাসি
অন্ধকারেই ফিরে আসে।
(৪০)
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে
মানুষের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।
(৪১)
(৪৪)
(৪৫)
(৪৬)
(৪৭)
(৪৮)
(৪৯)
লুটায়ো না আপনায়।
(৫০)
আলো বলে, ‘অন্ধকার, তুই বড় কালো,
অন্ধকার বলে, ’ভাই, তাই তুমি আলো!
(৫১)
(৭৭)
(৫০)
আলো বলে, ‘অন্ধকার, তুই বড় কালো,
অন্ধকার বলে, ’ভাই, তাই তুমি আলো!
(৫১)
তব ঘৃণা যেন তারে তৃণ সম দহে
(৫২)
উত্তম নিশ্চিন্তে চলে অধমের সাথে,
তিনিই মধ্যম যিনি চলেন তফাতে
(৫৩)
কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে
দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?
অথবা,
কাঁটাবনের গোলাপই সত্যিকারের গোলাপ।
(৫৪)
বিশ্রাম কাজের অঙ্গ একসাথে গাঁথা
নয়নের অংশ যেন নয়নের পাতা।
(৫৫)
সেই ধন্য নরকুলে লোকে যারে নাহি ভুলে
মনের মন্দিরে নিত্য সেবে সর্বজন
(৫৬)
সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা
আশা তার একমাত্র ভেলা
(৫৭)
যে জাতি জীবন হারা অচল অসার,
পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ লোকাচার
(৫৮)
নানান দেশের নানান ভাষা
বিনা স্বদেশী ভাষা পুরে কি আশা?
(৫৯)
যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই,
পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন
(৬০)
(৫২)
উত্তম নিশ্চিন্তে চলে অধমের সাথে,
তিনিই মধ্যম যিনি চলেন তফাতে
(৫৩)
কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে
দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?
অথবা,
কাঁটাবনের গোলাপই সত্যিকারের গোলাপ।
(৫৪)
বিশ্রাম কাজের অঙ্গ একসাথে গাঁথা
নয়নের অংশ যেন নয়নের পাতা।
(৫৫)
সেই ধন্য নরকুলে লোকে যারে নাহি ভুলে
মনের মন্দিরে নিত্য সেবে সর্বজন
(৫৬)
সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা
আশা তার একমাত্র ভেলা
(৫৭)
যে জাতি জীবন হারা অচল অসার,
পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ লোকাচার
(৫৮)
নানান দেশের নানান ভাষা
বিনা স্বদেশী ভাষা পুরে কি আশা?
(৫৯)
যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই,
পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন
(৬০)
নিজের অনিষ্ট বীজ করে সে বপন
(৬১)
বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর
(৬২)
(৬১)
বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর
(৬২)
অথবা
নির্বাক মিত্র অপেক্ষা স্পষ্টভাষী শত্রু অনেক ভাল
(৬৩)
বিদ্যা বিনয় দান করে, বিনয় দ্বারা জগৎ বশীভূত হয়
(৬৪)
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
(৬৫)
আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য
(৬৬)
পাপীকে নয়, পাপকে ঘৃণা কর
(৬৭)
(৬৩)
বিদ্যা বিনয় দান করে, বিনয় দ্বারা জগৎ বশীভূত হয়
(৬৪)
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
(৬৫)
আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য
(৬৬)
পাপীকে নয়, পাপকে ঘৃণা কর
(৬৭)
অথবা
অথবা
অথবা
একতাই বল
অথবা
দশের লাঠি একের বোঝা
(৬৮)
সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা বা নীতি
(৬৯)
অথবা
দশের লাঠি একের বোঝা
(৬৮)
সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা বা নীতি
(৬৯)
অথবা
মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে, বয়সের মধ্যে নয়
(৭০)
পথ পথিকের সৃষ্টি করে না, পথিকই পথের সৃষ্টি করে
(৭১)
(৭০)
পথ পথিকের সৃষ্টি করে না, পথিকই পথের সৃষ্টি করে
(৭১)
অথবা
অতি ছোট থেকো না, ছাগলে মুড়ে খাবে।
(৭৯)
অধিকার পাওয়া এবং অধিকারী হওয়া এক বস্তু নয়
(৮০)
অতি দীন ও অশক্ত লোকেরাই দৈবের দোহাই দিয়ে থাকে
(৮১)
অধর্মের ফল হইতে নিষ্কৃতি নাই
(৮২)
অন্যের পাপ গণনার আগে নিজের পাপ গোণ
(৮৩)
অনেক কিছু ভাবার চেয়ে অল্প কিছু করাই শ্রেয়
(৮৪)
অনুকরণের দ্বারা পরের ভাব আপন হয় না
অর্জন না করলে কোন বস্তুই নিজের হয় না
(৮৫)
(৮৬)
আলস্য এক ভয়াবহ ব্যাধি
(৮৭)
(৮৮)
আমারে তুমি করিবে ত্রাণ
এ নহে মোর প্রার্থনা,
তরিতে পারি শকতি যেন রয়
(৮৯)
আলো ও অন্ধকার পাশাপাশি অবস্থান করে,
একটিকে বাদ দিলে অন্যটি মূল্যহীন
(৯০)
আকর্ষণ গুণে প্রেম এক করে তোলে
শক্তি শুধু বেঁচে রাখে শিকলে শিকলে
(৯১)
ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়
(৯২)
উদয়ের পথে শুনি কার বাণী ভয় নাই ওরে ভয় নাই
নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান, ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই
(৯৩)
(৯৪)
এ জগতে মানুষ আপনার ঘর আপনি রচনা করে
(৯৫)
এই খেয়া চিরদিন চলে নদী স্রোতে
কেহ যায় ঘরে, কেহ আসে ঘর হতে
(৯৬)
এমন অনেক দুঃখ আছে যাকে ভোলার মত দুঃখ আর নেই
(৯৭)
এমন মানব জমিন রইল পতিত
(৯৮)
(৯৯)
কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর?
মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেতে সুরাসুর
(১০০)
কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ
উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?
(১০১)
কেবল পরের হিতে প্রেম লাভ যার
মানুষ তারেই বলি মানুষ কে আর?
(১০২)
কাক কালো, পিক কালো,
মিথ্যা ভেদ খোঁজা-
বসন্ত যেমনি আসে
ভেদ যায় বোঝা
(১০৩)
কুকুরের কাজ কুকুরে করেছে কামড় দিয়েছে পায়।
তা বলে কুকুরে কামড়ানো কি মানুষের শোভা পায়।
(১০৪)
কঠোরতার সঙ্গে কোমলতার সমাবেশ ব্যতীত মনুষ্যচরিত্র সম্পূর্ণতা পায় না
(১০৫)
কালো আর ধালো বাহিরে কেবল
ভিতরে সবার সমান রাঙ্গা
(১০৬)
কাঁটা বনের গোলাপই সত্যিকারের গোলাপ
(১০৭)
কার্পণ্য ও মিতব্যয়িতা এক কথা নয়।
এই দুইকে এক মনে করা নিতান্তই ভ্রম
(১০৮)
“কে লইবে মোর কার্য, কহে সন্ধ্যা রবি।
শুনিয়া জগৎ রহে নিরুত্তর ছবি।
মাটির প্রদীপ ছিল, সে কহিল, স্বামী।
আমার যেটুকু সাধ্য তা করিব আমি।”
(১০৯)
কাক কোকিলের একই বর্ণ
স্বরে কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন
(১১০)
কাজের বেলায় কাজী কাজ ফুরালে পাজী
(১১১)
গাইতে গাইতে গায়েন,
বাজাতে বাজাতে বায়েন
(১১২)
(১১৩)
“ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা
সব শিশুদের অন্তরে।”
(১১৪)
চিরসুখীজন ভ্রমে কি কখন
ব্যথিত বেদন বুঝিতে কি পারে?
কি যাতনা বিষে
বুঝিবে সে কিসে
কভু আশীবিশে দংশেনি যারে?
(১১৫)
চোর দোষী বটে, কিন্তু কৃপণ ধনী, তদপেক্ষা শতগুণে দোষী
(১১৬)
চন্দ্র কহে, বিশ্বে আলো দিয়েছি ছড়ায়ে
কলঙ্ক যা আছে তাহা আছে মোর গায়ে
(১১৭)
জীবনের কাছ থেকে পালানো সহজ, তার সঙ্গে লড়ে জয়ী হওয়াই কঠিন
(১১৮)
“জীবনে সভ্যতার সাজ খোলাই কঠিন, পরা সহজ”
(১১৯)
জোটে যদি মোটে একটি পয়সা
খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি
জোটে যদি দুটি, তাই দিয়ে
ফুল কিনে নিও হে অনুরাগী
(১২০)
জ্ঞানই শক্তি
(১২১)
জ্ঞান মানুষের মধ্যে সকলের চেয়ে বড় ঐক্য
(১২২)
জীবনের জন্য মৃত্যু, মৃত্যুর জন্য জীবন নয়
(১২৩)
জনগণ নন্দিত একজন সাহসী নেতার কণ্ঠস্বর
সহস্র বুলেটের চেয়ে শক্তিশালী
(১২৪)
দুয়ের মাত্রা বেড়ে গেলে বিকাশের কারণ ঘটে
(১২৮)
তেলা মাথায় তেল দেয়া মনুষ্য জাতির রোগ
(১২৯)
পেঁচা রাষ্ট্র করে দেয় পেলে কোনো ছুতা-
জান না আমার সঙ্গে সূর্যের শক্রতা?
(১৩০)
তুমি বসন্তের কোকিল, শীত বর্ষার কেহ নও
(১৩১)
তৃষ্ণার জল যখন আশার অতীত হয়
মরীচিকা তখন সহজে ভোলায়
(১৩২)
তোমার পতাকা যারে দাও তারে বহিবার দাও শক্তি
(১৩৩)
ত্যাগ ও ভোগ দুয়েরই প্রয়োজন আছে জীবনে
(১৩৫)
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শীষের ওপরে
একটি শিশির বিন্দু
(১৩৬)
(১৩৭)
(১৩৮)
ধনী হয়ে গরিবের স্বপ্ন দেখা এক নতুন বিলাসিতা
(১৩৯)
ধর্মের ঢাক আপনি বাজে
অথবা,
ধর্মের ঢোল আপনি বাজে
(১৪০)
ধনের মানুষ অপেক্ষা মনের মানুষই বড়
(১৪১)
অথবা,
কর্মে যাদের নাহি কলঙ্ক, জন্ম যেমন হোক
পুণ্য তাদের চরণ পরশে ধন্য এ নরলোক।
(১৪২)
নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা
(১৪৩)
নিরক্ষরতা দুর্ভাগ্যের প্রসূতি
(১৪৪)
(১৪৫)
নির্গুণ স্বজন শ্রেয় পর পর সদয়
(১৪৬)
নতুনই পুরাতনকে রক্ষা করে থাকে। পুরাতনের মাঝেই নতুনের বাস। নতুন পুরাতন বিচ্ছেদ হলে হয় জীবনের অবসান
(১৪৭)
নীচ যদি উচ্চভাসে, সুবুদ্ধি উড়ায়ে হেসে
(১৪৮)
(১৪৯)
(১৫০)
(১৫১)
(১৫২)
পুণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে
মানুষ হইতে দাও তোমার সন্তানে
(১৫৩)
প্রীতিহীন হৃদয় আর প্রত্যয়হীন কর্ম দুই-ই অসার্থক
(১৫৪)
(১৫৫)
(১৫৬)
পিতা-মাতা গুরুজনে দেবতুল্য জানি,
যতনে মানিয়া চল তাহাদের বাণী
(১৫৭)
(১৫৮)
ইটের পর ইট মধ্যে মানুষ কীট
(১৫৯)
(১৬০)
প্রকৃত বীর একবারই মরে, ভীরুরা মরে বার বার
(১৬১)
প্রতিভা এমন জিনিস, এ যাকে স্পর্শ করে তাকে সজীব করে
(১৬২)
ফুলের বাগান সবার মনেই আছে,
ফুল ফুটাতে সবাই নাহি পারে।
(১৬৩)
বিদ্যার সাধনা শিষ্যকে নিজে অর্জন করতে হয়, গুরু উত্তরসাধক মাত্র
(১৬৪)
(১৬৫)
বই কিনে কেউ কখনও দেউলিয়া হয় না
(১৬৬)
বিত্ত হতে চিত্ত বড়
(১৬৭)
বন্দি যেমন বদ্ধ বিচারকও তেমনি বদ্ধ
(১৬৮)
(১৬৯)
(১৭০)
বড় যদি হতে চাও ছোট হও তবে
(১৭১)
বার্ধক্য তাহাই যাহা পুরাতনকে, মিথ্যাকে, মৃতকে আঁকড়িয়া পড়িয়া থাকে
(১৭২)
বিদ্যা যতই বাড়ে ততই জানা গেল যে, কিছুই জানা হল না
(১৭৩)
বুদ্ধি যার বল তার
(১৭৪)
(১৭৫)
বড়র পিরীতি বালির বাঁধ
(১৭৬)
(১৭৭)
ভূতের ভয় অবিশ্বাসে কাটে না
(১৭৮)
ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই জ্ঞানীর কাজ
(১৭৯)
মিত্রত্ব সর্বত্রই সুলভ, মিত্রত্ব রক্ষা করাই কঠিন
(১৮০)
মুকুট পরা শক্ত, কিন্তু মুকুট ত্যাগ আরো কঠিন
(১৮১)
মানুষকে ভুল করিতে না দিলে
মানুষকে শিক্ষা লাভ করিতে দেওয়া হয় না
(১৮২)
মনুষ্য জাতির উপর আমার যদি প্রীতি থাকে তবে আমি অন্য সুখ চাহিনা
(১৮৩)
মূর্খ মিত্রের চেয়ে শিক্ষিত শত্রু ভাল
(১৮৪)
(১৮৫)
মন সজীব রাখিতে হইলে বিস্ময়বোধ জাগ্রত রাখিবে
(১৮৬)
মহৎ দেখে কাঁদতে শেখা
তবেই কাঁন্না ধন্য হয়।
(১৮৭)
মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে
(১৮৮)
মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ
(১৮৯)
(১৯০)
যে সহে সে রহে
(১৯১)
যে সমাজ গতিবিশিষ্ট, সেই সমাজ উন্নতিশীল
(১৯২)
(১৯৩)
যৌবনে অর্জিত সুখ অল্প, কিন্তু সুখের আশা অপরিমিত
(১৯৪)
যে স্বভাব গঠনে চেষ্টা করে, চিন্তা কর, সে এবাদত করে
(১৯৫)
যত মত, তত পথ
(১৯৬)
(১৯৭)
(২০২)
যে নৌকা হালের শাসন মানে না, তাকে বেসামাল হতেই হয়
(২০৩)
রোম নগরী একদিনে গড়িয়া উঠে নাই
(২০৪)
রাজাকে বধ করিয়া রাজত্ব মিলে না ভাই, পৃথিবীকে বশ করিয়াই রাজা হইতে হয়
(২০৫)
(২০৬)
লোভে পাপ পাপে মৃত্যু
(২০৭)
(২০৮)
(২০৯)
শিক্ষাই শক্তি শিক্ষাই মুক্তি
(২১০)
শীত যদি এসে যায়, বসন্ত কোথায় রয়
(২১১)
শিক্ষার মত পরম পাথর আর নেই
(২১২)
(২১৩)
সে কহে বিস্তর মিছা,
যে কহে বিস্তর।
(২১৪)
সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ
(২১৫)
(২১৬)
সঞ্চয়ই উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি
(২১৭)
(২১৮)
(২১৯)
সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই
(২২০)
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত
অথবা,
জ্ঞানশক্তি অর্জনিই শিক্ষার উদ্দেশ্য
(২২১)
সঙ্গদোষে লোহা ভাসে
(২২২)
সমস্ত পাথর হলে মহামূল্য মণি
মণির কদর কিছু হত না কখনি
(২২৩)
(২২৪)
সবুরে মেওয়া ফলে
(২২৫)
স্বার্থপরতা মানব জীবনের উন্নতির পথে মূল প্রতিবন্ধক
(২২৬)
সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের দশ ফোঁড়
(২২৭)
সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ
(২২৮)
সৌজন্যই সংস্কৃতির পরিচয়
(২২৯)
(২৩০)
সংসারে কিছুই চিরদিনের নয়
(২৩১)
সুষ্ঠু শিক্ষানীতি জাতীয় উন্নয়নের চাবিকাঠি
(২৩২)
(২৩৩)
(২৩৭)
ক্ষুদ্রত্বের মধ্যেও মহত্ব আছে
(২৩৮)
স্বপ্ন তা নয় যা তুমি ঘুমিয়ে দেখো,
স্বপ্ন সেটাই যা তোমাকে ঘুমাতে দেয় না
(২৩৯)
অন্নের লাগি মাঠে
(৭৯)
অধিকার পাওয়া এবং অধিকারী হওয়া এক বস্তু নয়
(৮০)
অতি দীন ও অশক্ত লোকেরাই দৈবের দোহাই দিয়ে থাকে
(৮১)
অধর্মের ফল হইতে নিষ্কৃতি নাই
(৮২)
অন্যের পাপ গণনার আগে নিজের পাপ গোণ
(৮৩)
অনেক কিছু ভাবার চেয়ে অল্প কিছু করাই শ্রেয়
(৮৪)
অনুকরণের দ্বারা পরের ভাব আপন হয় না
অর্জন না করলে কোন বস্তুই নিজের হয় না
(৮৫)
(৮৬)
আলস্য এক ভয়াবহ ব্যাধি
(৮৭)
(৮৮)
আমারে তুমি করিবে ত্রাণ
এ নহে মোর প্রার্থনা,
তরিতে পারি শকতি যেন রয়
(৮৯)
আলো ও অন্ধকার পাশাপাশি অবস্থান করে,
একটিকে বাদ দিলে অন্যটি মূল্যহীন
(৯০)
আকর্ষণ গুণে প্রেম এক করে তোলে
শক্তি শুধু বেঁচে রাখে শিকলে শিকলে
(৯১)
ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়
(৯২)
উদয়ের পথে শুনি কার বাণী ভয় নাই ওরে ভয় নাই
নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান, ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই
(৯৩)
(৯৪)
এ জগতে মানুষ আপনার ঘর আপনি রচনা করে
(৯৫)
এই খেয়া চিরদিন চলে নদী স্রোতে
কেহ যায় ঘরে, কেহ আসে ঘর হতে
(৯৬)
এমন অনেক দুঃখ আছে যাকে ভোলার মত দুঃখ আর নেই
(৯৭)
এমন মানব জমিন রইল পতিত
(৯৮)
(৯৯)
কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর?
মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেতে সুরাসুর
(১০০)
কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ
উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?
(১০১)
কেবল পরের হিতে প্রেম লাভ যার
মানুষ তারেই বলি মানুষ কে আর?
(১০২)
কাক কালো, পিক কালো,
মিথ্যা ভেদ খোঁজা-
বসন্ত যেমনি আসে
ভেদ যায় বোঝা
(১০৩)
কুকুরের কাজ কুকুরে করেছে কামড় দিয়েছে পায়।
তা বলে কুকুরে কামড়ানো কি মানুষের শোভা পায়।
(১০৪)
কঠোরতার সঙ্গে কোমলতার সমাবেশ ব্যতীত মনুষ্যচরিত্র সম্পূর্ণতা পায় না
(১০৫)
কালো আর ধালো বাহিরে কেবল
ভিতরে সবার সমান রাঙ্গা
(১০৬)
কাঁটা বনের গোলাপই সত্যিকারের গোলাপ
(১০৭)
কার্পণ্য ও মিতব্যয়িতা এক কথা নয়।
এই দুইকে এক মনে করা নিতান্তই ভ্রম
(১০৮)
“কে লইবে মোর কার্য, কহে সন্ধ্যা রবি।
শুনিয়া জগৎ রহে নিরুত্তর ছবি।
মাটির প্রদীপ ছিল, সে কহিল, স্বামী।
আমার যেটুকু সাধ্য তা করিব আমি।”
(১০৯)
কাক কোকিলের একই বর্ণ
স্বরে কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন
(১১০)
কাজের বেলায় কাজী কাজ ফুরালে পাজী
(১১১)
গাইতে গাইতে গায়েন,
বাজাতে বাজাতে বায়েন
(১১২)
(১১৩)
“ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা
সব শিশুদের অন্তরে।”
(১১৪)
চিরসুখীজন ভ্রমে কি কখন
ব্যথিত বেদন বুঝিতে কি পারে?
কি যাতনা বিষে
বুঝিবে সে কিসে
কভু আশীবিশে দংশেনি যারে?
(১১৫)
চোর দোষী বটে, কিন্তু কৃপণ ধনী, তদপেক্ষা শতগুণে দোষী
(১১৬)
চন্দ্র কহে, বিশ্বে আলো দিয়েছি ছড়ায়ে
কলঙ্ক যা আছে তাহা আছে মোর গায়ে
(১১৭)
জীবনের কাছ থেকে পালানো সহজ, তার সঙ্গে লড়ে জয়ী হওয়াই কঠিন
(১১৮)
“জীবনে সভ্যতার সাজ খোলাই কঠিন, পরা সহজ”
(১১৯)
জোটে যদি মোটে একটি পয়সা
খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি
জোটে যদি দুটি, তাই দিয়ে
ফুল কিনে নিও হে অনুরাগী
(১২০)
জ্ঞানই শক্তি
(১২১)
জ্ঞান মানুষের মধ্যে সকলের চেয়ে বড় ঐক্য
(১২২)
জীবনের জন্য মৃত্যু, মৃত্যুর জন্য জীবন নয়
(১২৩)
জনগণ নন্দিত একজন সাহসী নেতার কণ্ঠস্বর
সহস্র বুলেটের চেয়ে শক্তিশালী
(১২৪)
দুয়ের মাত্রা বেড়ে গেলে বিকাশের কারণ ঘটে
(১২৫)
(১২৬)
(১২৭)
(১২৮)
তেলা মাথায় তেল দেয়া মনুষ্য জাতির রোগ
(১২৯)
পেঁচা রাষ্ট্র করে দেয় পেলে কোনো ছুতা-
জান না আমার সঙ্গে সূর্যের শক্রতা?
(১৩০)
তুমি বসন্তের কোকিল, শীত বর্ষার কেহ নও
(১৩১)
তৃষ্ণার জল যখন আশার অতীত হয়
মরীচিকা তখন সহজে ভোলায়
(১৩২)
তোমার পতাকা যারে দাও তারে বহিবার দাও শক্তি
(১৩৩)
ত্যাগ ও ভোগ দুয়েরই প্রয়োজন আছে জীবনে
(১৩৪)
ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ অজানা আকাশ পাখির অনেক প্রিয়(১৩৫)
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শীষের ওপরে
একটি শিশির বিন্দু
(১৩৬)
(১৩৭)
(১৩৮)
ধনী হয়ে গরিবের স্বপ্ন দেখা এক নতুন বিলাসিতা
(১৩৯)
ধর্মের ঢাক আপনি বাজে
অথবা,
ধর্মের ঢোল আপনি বাজে
(১৪০)
ধনের মানুষ অপেক্ষা মনের মানুষই বড়
(১৪১)
অথবা,
কর্মে যাদের নাহি কলঙ্ক, জন্ম যেমন হোক
পুণ্য তাদের চরণ পরশে ধন্য এ নরলোক।
(১৪২)
নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা
(১৪৩)
নিরক্ষরতা দুর্ভাগ্যের প্রসূতি
(১৪৪)
(১৪৫)
নির্গুণ স্বজন শ্রেয় পর পর সদয়
(১৪৬)
নতুনই পুরাতনকে রক্ষা করে থাকে। পুরাতনের মাঝেই নতুনের বাস। নতুন পুরাতন বিচ্ছেদ হলে হয় জীবনের অবসান
(১৪৭)
নীচ যদি উচ্চভাসে, সুবুদ্ধি উড়ায়ে হেসে
(১৪৮)
(১৪৯)
(১৫০)
(১৫১)
(১৫২)
পুণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে
মানুষ হইতে দাও তোমার সন্তানে
(১৫৩)
প্রীতিহীন হৃদয় আর প্রত্যয়হীন কর্ম দুই-ই অসার্থক
(১৫৪)
(১৫৫)
(১৫৬)
পিতা-মাতা গুরুজনে দেবতুল্য জানি,
যতনে মানিয়া চল তাহাদের বাণী
(১৫৭)
(১৫৮)
ইটের পর ইট মধ্যে মানুষ কীট
(১৫৯)
প্রকৃত বীর একবারই মরে, ভীরুরা মরে বার বার
(১৬১)
প্রতিভা এমন জিনিস, এ যাকে স্পর্শ করে তাকে সজীব করে
(১৬২)
ফুলের বাগান সবার মনেই আছে,
ফুল ফুটাতে সবাই নাহি পারে।
(১৬৩)
বিদ্যার সাধনা শিষ্যকে নিজে অর্জন করতে হয়, গুরু উত্তরসাধক মাত্র
(১৬৪)
(১৬৫)
বই কিনে কেউ কখনও দেউলিয়া হয় না
(১৬৬)
বিত্ত হতে চিত্ত বড়
(১৬৭)
বন্দি যেমন বদ্ধ বিচারকও তেমনি বদ্ধ
(১৬৮)
(১৬৯)
(১৭০)
বড় যদি হতে চাও ছোট হও তবে
(১৭১)
বার্ধক্য তাহাই যাহা পুরাতনকে, মিথ্যাকে, মৃতকে আঁকড়িয়া পড়িয়া থাকে
(১৭২)
বিদ্যা যতই বাড়ে ততই জানা গেল যে, কিছুই জানা হল না
(১৭৩)
বুদ্ধি যার বল তার
(১৭৪)
(১৭৫)
বড়র পিরীতি বালির বাঁধ
(১৭৬)
(১৭৭)
ভূতের ভয় অবিশ্বাসে কাটে না
(১৭৮)
ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই জ্ঞানীর কাজ
(১৭৯)
মিত্রত্ব সর্বত্রই সুলভ, মিত্রত্ব রক্ষা করাই কঠিন
(১৮০)
মুকুট পরা শক্ত, কিন্তু মুকুট ত্যাগ আরো কঠিন
(১৮১)
মানুষকে ভুল করিতে না দিলে
মানুষকে শিক্ষা লাভ করিতে দেওয়া হয় না
(১৮২)
মনুষ্য জাতির উপর আমার যদি প্রীতি থাকে তবে আমি অন্য সুখ চাহিনা
(১৮৩)
মূর্খ মিত্রের চেয়ে শিক্ষিত শত্রু ভাল
(১৮৪)
(১৮৫)
মন সজীব রাখিতে হইলে বিস্ময়বোধ জাগ্রত রাখিবে
(১৮৬)
মহৎ দেখে কাঁদতে শেখা
তবেই কাঁন্না ধন্য হয়।
(১৮৭)
মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে
(১৮৮)
মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ
(১৮৯)
(১৯০)
যে সহে সে রহে
(১৯১)
যে সমাজ গতিবিশিষ্ট, সেই সমাজ উন্নতিশীল
(১৯২)
(১৯৩)
যৌবনে অর্জিত সুখ অল্প, কিন্তু সুখের আশা অপরিমিত
(১৯৪)
যে স্বভাব গঠনে চেষ্টা করে, চিন্তা কর, সে এবাদত করে
(১৯৫)
যত মত, তত পথ
(১৯৬)
(১৯৭)
(১৯৮)
(১৯৯)
(২০০)
(২০১)
(২০২)
যে নৌকা হালের শাসন মানে না, তাকে বেসামাল হতেই হয়
(২০৩)
রোম নগরী একদিনে গড়িয়া উঠে নাই
(২০৪)
রাজাকে বধ করিয়া রাজত্ব মিলে না ভাই, পৃথিবীকে বশ করিয়াই রাজা হইতে হয়
(২০৫)
(২০৬)
লোভে পাপ পাপে মৃত্যু
(২০৭)
(২০৮)
(২০৯)
শিক্ষাই শক্তি শিক্ষাই মুক্তি
(২১০)
শীত যদি এসে যায়, বসন্ত কোথায় রয়
(২১১)
শিক্ষার মত পরম পাথর আর নেই
(২১২)
(২১৩)
সে কহে বিস্তর মিছা,
যে কহে বিস্তর।
(২১৪)
সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ
(২১৫)
(২১৬)
সঞ্চয়ই উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি
(২১৭)
(২১৮)
(২১৯)
সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই
(২২০)
সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত
অথবা,
জ্ঞানশক্তি অর্জনিই শিক্ষার উদ্দেশ্য
(২২১)
সঙ্গদোষে লোহা ভাসে
(২২২)
সমস্ত পাথর হলে মহামূল্য মণি
মণির কদর কিছু হত না কখনি
(২২৩)
(২২৪)
সবুরে মেওয়া ফলে
(২২৫)
স্বার্থপরতা মানব জীবনের উন্নতির পথে মূল প্রতিবন্ধক
(২২৬)
সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের দশ ফোঁড়
(২২৭)
সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ
(২২৮)
সৌজন্যই সংস্কৃতির পরিচয়
(২২৯)
(২৩০)
সংসারে কিছুই চিরদিনের নয়
(২৩১)
সুষ্ঠু শিক্ষানীতি জাতীয় উন্নয়নের চাবিকাঠি
(২৩২)
(২৩৩)
(২৩৪)
(২৩৭)
ক্ষুদ্রত্বের মধ্যেও মহত্ব আছে
(২৩৮)
স্বপ্ন তা নয় যা তুমি ঘুমিয়ে দেখো,
স্বপ্ন সেটাই যা তোমাকে ঘুমাতে দেয় না
(২৩৯)
অন্নের লাগি মাঠে
খাতার পাতার তলে-মনের অন্ন ফলে।
(২৪০)
(২৪১)
জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান
(২৪২)
স্নেহের স্বভাব এই, অকারণে অনিষ্ট আশঙ্কা করে।
(২৪৩)
(২৪৪)
(২৪৫)
(২৪৬)
তাই আজ প্রকৃতির উপর আধিপত্য নয়,
মানুষ গড়ে তুলতে চাইছে প্রকৃতির সঙ্গে মৈত্রীর সম্বন্ধ।
(২৪৭)
(২৪৮)
(২৪৯)
(২৫০)
বন থেকে জানোয়ার তুলে আনা যায়, কিন্তু জানোয়ারের মন থেকে বন তুলে ফেলা যায় না।
(২৫১)
শিক্ষার্থী শিক্ষকের মানস সন্তান
(২৫২)
সাধনা নাই, যাতনা নাই
(২৫৩)
(২৪০)
(২৪১)
জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান
(২৪২)
স্নেহের স্বভাব এই, অকারণে অনিষ্ট আশঙ্কা করে।
(২৪৩)
(২৪৪)
(২৪৫)
(২৪৬)
তাই আজ প্রকৃতির উপর আধিপত্য নয়,
মানুষ গড়ে তুলতে চাইছে প্রকৃতির সঙ্গে মৈত্রীর সম্বন্ধ।
(২৪৭)
(২৪৮)
(২৪৯)
(২৫০)
বন থেকে জানোয়ার তুলে আনা যায়, কিন্তু জানোয়ারের মন থেকে বন তুলে ফেলা যায় না।
(২৫১)
শিক্ষার্থী শিক্ষকের মানস সন্তান
(২৫২)
সাধনা নাই, যাতনা নাই
(২৫৩)
Post a Comment